পুঁজির যে চারটে চলক, তার মধ্যে সব থেকে অস্বস্তিরটি ছিল শ্রম। শ্রমিকের ঘাম, অস্বচ্ছল অবস্থা, নোংরা ঘেটোতে থাকা, প্রয়োজনে অপ্রয়োজনে ছুটি চাওয়া, শ্রমের মজুরি এবং অন্যান্য ভাতা বাড়ানোর দাবি তাকে অস্বস্তিতে রেখেছিল, যে জন্যে শ্রম প্রতিস্থাপনকারী প্রযুক্তির আবির্ভাব। তার প্রধান উদ্দেশ্য মানুষ যন্ত্র ছাড়া ধাতব যন্ত্র দিয়ে কাজ চালানো। যন্ত্র টাকা বাড়াতে বলে না, কাজের পরিবেশ উন্নত করতে বলে না, ছুটিও চায় না।
গত দুশতক বাধ্য হয়ে শ্রমিক নিযুক্তি আর শ্রম খাওয়া দুটোই সমানতালে চালিয়ে আসছিল। শ্রমিককে অনেক কিছু দিয়ে হোয়াইট কলারে রূপান্তরিত করেও তার ঝামেলা যায় নি।সেক্টর ফাইভে শ্রম সংঘ হয়েছে। সে আর যতদূরসম্ভব মানুষ শ্রমিক চাইছে না।
ন্যানো প্রযুক্তি আর এআই তাকে হাতিয়ার তুলে দিয়েছে। যে পুঁজি ৫০ বছর আগে রাষ্ট্রের দাদাগিরি মেনে ব্যাঙ্ককে রাষ্ট্রীয় করণ করা আটকাতে পারে না, পেশাদারদের জন্যে নানান ভাতা দিতে বাধ্য হয়, সে গত কয়েক বছর ধরে কম্পিউটার বসিয়েছে, ব্যাঙ্ক মার্জার করে চাকরি খেয়েছে, টাকা দেওয়ার যন্ত্র রাস্তায় বসিয়ে দিয়েছে রক্ষী ছাড়াই, প্রয়োজনের তুলনায় আপিসে চেয়ার কম রেখেছে- যাতে সাদা কলার অপমানিত হয়ে চাকরি ছেড়ে দিতে বাধ্য হয়, ইত্যাদি। সে চাকরি খেতে আর অস্বস্তি বোধ করে না। রাষ্ট্রও এখন পুঁজির ভেড়ুয়া।
কয়েক মাস ধরে, করোনার মধ্যে কেউ যদি ইন্টারনেটে বিজ্ঞাপনের দিকে নজর রাখেন দেখবেন এআই এর বিজ্ঞাপন বেড়েছে, মিতসুবিশি এবং আরও কিছু ইওরোপিয় কোম্পানি এই বিজ্ঞাপন ঢালাওভাবে দিচ্ছে।যতসূরসম্ভব তাদের কাছে এআই ইকোসিস্টেম তৈরি, আমার মনে হয় খরচও কম পড়বে। ওয়ালস্ট্রিট জার্নালে প্রবন্ধ স্পনসর করছে। করোনা উত্তর সময়ে পুঁজি আর সাদা কলার শ্রমের সামগ্রিক চেহারায় বদল আসবেই।
চাকুরিজীবি ভদ্রবিত্ত সাবধান!
ন্যানো প্রযুক্তি আর এআই তাকে হাতিয়ার তুলে দিয়েছে। যে পুঁজি ৫০ বছর আগে রাষ্ট্রের দাদাগিরি মেনে ব্যাঙ্ককে রাষ্ট্রীয় করণ করা আটকাতে পারে না, পেশাদারদের জন্যে নানান ভাতা দিতে বাধ্য হয়, সে গত কয়েক বছর ধরে কম্পিউটার বসিয়েছে, ব্যাঙ্ক মার্জার করে চাকরি খেয়েছে, টাকা দেওয়ার যন্ত্র রাস্তায় বসিয়ে দিয়েছে রক্ষী ছাড়াই, প্রয়োজনের তুলনায় আপিসে চেয়ার কম রেখেছে- যাতে সাদা কলার অপমানিত হয়ে চাকরি ছেড়ে দিতে বাধ্য হয়, ইত্যাদি। সে চাকরি খেতে আর অস্বস্তি বোধ করে না। রাষ্ট্রও এখন পুঁজির ভেড়ুয়া।
কয়েক মাস ধরে, করোনার মধ্যে কেউ যদি ইন্টারনেটে বিজ্ঞাপনের দিকে নজর রাখেন দেখবেন এআই এর বিজ্ঞাপন বেড়েছে, মিতসুবিশি এবং আরও কিছু ইওরোপিয় কোম্পানি এই বিজ্ঞাপন ঢালাওভাবে দিচ্ছে।যতসূরসম্ভব তাদের কাছে এআই ইকোসিস্টেম তৈরি, আমার মনে হয় খরচও কম পড়বে। ওয়ালস্ট্রিট জার্নালে প্রবন্ধ স্পনসর করছে। করোনা উত্তর সময়ে পুঁজি আর সাদা কলার শ্রমের সামগ্রিক চেহারায় বদল আসবেই।
চাকুরিজীবি ভদ্রবিত্ত সাবধান!
No comments:
Post a Comment