হার্ড ইমিউনিটির মধ্যে একটা ইতিহাস লুকিয়ে আছে। আমরা অনেকেই হয়ত জানি- এই লব্জটা মূলত টিকা করণের আগের সময় থেকে এসেছে। বাংলায় আমরা টিকা দিতাম, এশিয়ার নানান জায়গায় চালুছিল, এটা নিয়ে আমার ফেবুকেই খুবই দীর্ঘ লেখা আছে। এবং এটা জেনারের বহু আগে থেকেই বাংলায় ছিল।
জেনার দেখলেন, মানে পশ্চিম দেখল যারা গরু ইত্যাদি পশুপালের সঙ্গে কাজ করে, বিশেষ করে ভেড়ার পাল চরায় - কেন ভেড়া - যেহেতু ওরা উলের কাপড় ভাল বানাত, তাই প্রচুর ভেড়া পালত, পশুচারণ একটা বড় পেশা ছিল, ইওরোপে যখন গুটি বসন্ত এলাকা কে এলাকা উজাড় করে দিচ্ছে তখন দেখা গেল গরু বা ভেড়ার পালের সঙ্গে যারা থাকে তাদের কিছুই হয় না। যেমন এদেশেও এটা দেখা গিয়েছিল। সেখান থেকে জেনার টিকা করল এবং সেই টিকা বিক্রির জন্যে এদেশে টিকাকরণ নিষিদ্ধ করল।
ইওরোপ গত ২৫০ বছরে এই পশুপালকদের কারখানার শ্রমিক বানিয়েছে, ওদের আর হার্ড ইমিউনিটি নাই। চাইলেও নাই। স্বপ্নই দেখবে। নেতারা হার্ড ইমিউনিটির নাম করে পশ্চিমের লোকেদের মৃত্যু মুখে ঠেলে দিয়েছে ভবিষ্যতে আরও দেবে। দিন আনি দিন খাইএর যা শরীরের প্রতিরোধ ব্যবস্থা, সেটা আতুপুতু করে বেড়ে ওঠাদের নেই। আমাদের শহুরেদের নেই, যারা পশ্চিমের মত করে সন্তানকে গড়ে তুলেছেন। তারা টুসকিতেই মারা যাবে। আধুনিক চিকিতসা তাদের বাঁচাতে পারবে না - এটা প্রমানিত।
এই সুরক্ষাটা আমাদের দেশে আছে।
ইওরোপ গত ২৫০ বছরে এই পশুপালকদের কারখানার শ্রমিক বানিয়েছে, ওদের আর হার্ড ইমিউনিটি নাই। চাইলেও নাই। স্বপ্নই দেখবে। নেতারা হার্ড ইমিউনিটির নাম করে পশ্চিমের লোকেদের মৃত্যু মুখে ঠেলে দিয়েছে ভবিষ্যতে আরও দেবে। দিন আনি দিন খাইএর যা শরীরের প্রতিরোধ ব্যবস্থা, সেটা আতুপুতু করে বেড়ে ওঠাদের নেই। আমাদের শহুরেদের নেই, যারা পশ্চিমের মত করে সন্তানকে গড়ে তুলেছেন। তারা টুসকিতেই মারা যাবে। আধুনিক চিকিতসা তাদের বাঁচাতে পারবে না - এটা প্রমানিত।
এই সুরক্ষাটা আমাদের দেশে আছে।
এটাই হার্ড ইমিউনিটি।
এটাই হার্ড ফ্যাক্ট।
No comments:
Post a Comment