পুঁজিবাদের হাতিয়ার করোনা প্রয়োগ করে এই বিপুল মন্দা থেকে পুঁজিকে উদ্ধারের পরিকল্পনা করছিল। এই পরিকল্পনায় গোচনা ফেলে বিপুল সংখ্যায় কর্মজীবিরা শহর ছেড়ে পরিবার নিয়ে বাসস্থলে ফিরে গিয়েছেন। শহর ছেড়ে চলে যাওয়ার বিপুল জনস্রোত তৈরি হবে সেটা যতদূরসম্ভব পুঁজি এবং পুঁজির পাহারাদারদের সুদূরতম ভাবনাতেও ছিল না বলেই মনে হয়। এই মানুষদের নিয়ে কী করা যায়, সে ভাবনায় তারা দিশাহারা ছিল।পুঁজির সঙ্গে জুড়ে থাকারা তাদের সঙ্গে চূড়ান্ত দুর্ব্যবহার করেছে। এই দুর্ব্যবহারের নিন্দা করছি। পুঁজি মূলতঃ শ্রম বিরোধী। তারা চেষ্টা করছে শ্রম প্রতিস্থাপন করতে। পুঁজির এআই প্ল্যাটফর্ম তৈরি। শ্রমিক ছাঁটাই পর্বও তৈরি। কিন্তু এই পরিকল্পনা হয়ত মার খাবে শ্রমিকদের মাস এক্সোডাসে। কারণ এআই রূপায়ন করতে বেশ কিছুটা সময় লাগবে। শ্রমিকের যথেষ্ট সরবরাহ না থাকলে কারখানা চলবে কী করে?
এই মানুষেরা কী করবেন?
এই যে বিপুল সংখ্যক মানুষ শহর ছেড়ে চলে গেলেন, সেই শহর ছাড়াটা পুঁজির বর্তমান কাঠামোর ওপর কতটা প্রভাব ফেলবে, সেটাই এখন দেখার। আমরা যারা পুঁজি নিরপেক্ষ সঙ্গঠন করি, তাদের কাছে এই বিপুল মানুষ কী করবেন, সেটা জানতে বুঝতে খুবই উৎসুক হয়ে তাকিয়ে আছি।
পরিবার নিয়ে শয়ে শয়ে কিলোমিটার হেঁটে আসা মানুষদের একাংশও যদি গ্রামে থেকে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নেন, তাহলে পুঁজি অশনিসংকেত দেখবে।
গ্রামের অর্থনীতিতে বদল আসবে।
এই যে বিপুল সংখ্যক মানুষ শহর ছেড়ে চলে গেলেন, সেই শহর ছাড়াটা পুঁজির বর্তমান কাঠামোর ওপর কতটা প্রভাব ফেলবে, সেটাই এখন দেখার। আমরা যারা পুঁজি নিরপেক্ষ সঙ্গঠন করি, তাদের কাছে এই বিপুল মানুষ কী করবেন, সেটা জানতে বুঝতে খুবই উৎসুক হয়ে তাকিয়ে আছি।
পরিবার নিয়ে শয়ে শয়ে কিলোমিটার হেঁটে আসা মানুষদের একাংশও যদি গ্রামে থেকে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নেন, তাহলে পুঁজি অশনিসংকেত দেখবে।
গ্রামের অর্থনীতিতে বদল আসবে।
No comments:
Post a Comment