Monday, December 25, 2017

ব্রিটিশপূর্ব বাংলা - পলাশীতে ইংরেজদের ভূমিকা - ব্যবসা, দামিধাতু এবং ক্ষমতায় আরোহণ৬ - সুশীল চৌধুরী - ফ্রম প্রসপারিটি টু ডিক্লাইন - দশম অধ্যায়

১৭৪০এর প্রথমের দিকে ব্রিটিশ ব্যক্তিগত ব্যবসা এতই কোণঠাসা হয়ে পড়ে যে ফোর্ট উইলিয়াম কাউন্সিল ফরাসিদের বিরুদ্ধে ব্রিটিশ ব্যক্তিগত ব্যবসা নষ্ট করে দেওয়ার অভিযোগ আনে। ব্রিটিশ ব্যক্তিগত ব্যবসা উদ্ধারে ফোর্টউইলিয়াম কাউন্সিল, চন্দনগরের মূল ফরাসি বসতির সঙ্গে সমস্ত রকমের ব্যবসায়িক যোগাযোগ নিষিদ্ধ ঘোষণা করে। ১৭৪২ সালে কাউন্সিল এই প্রস্তাবনাটি গ্রহণ করে, The French having for· some time past been of great disservice to the private trade of this place by the assistance and· supply of money and goods that they have had from Calcutta ·and more particularly to the ports of Judda, Mocha and in the Gulph of Persia and as we have ships bound this year ,to those places. In order therefore to prevent any ill consequence in future such as we have formerly experienced thereby.
Resolved that no merchants of this place white or black either in the Company's service or otherwise under their protection be permitted to sell or furnish the French with any sortments of goods whatever o~ to freight goods on any of the French ships bound out of this river. ... ।(Virginia M. Thompson, Dupleix)
চন্দননগরের গভর্নর হিসেবে থাকাকালীন ডুপ্লে, I made the English tremble for they saw their commerce dwindling and their merchants forced to declare themselves bankrupt. I accomplished all this' in nine years যে লেখাটি লেখেন সেটিকে কি শুধুই বাগাড়ম্বর হিসেবে উড়িয়ে দেওয়া যায়?
১৭৫০এর প্রথমপাদ থেকে ব্রিটিশ কর্পোরেট কোম্পানি আর ব্যক্তিগত ব্যবসা দুরন্ত সঙ্কটের আবর্তে ঘুরপাক খেতে থাকে। ১৭৪৮ সালে ব্রিটিশ-ফরাসি যুদ্ধের শেষে এবং মারাঠা আর বাংলার নবাবের মধ্যে যে শান্তিচুক্তি হল, তাতে একটা জিনিস পরিষ্কার হল যে ফরাসী আর এশিয় ব্যবসায়ীরা বাংলার আন্তঃএশিয় ব্যবসায় নতুন করের জাঁকিয়ে বসার সুযোগ পেল। বাংলা ব্যবসাকে নতুন উদ্যমে ঢেলে সাজাতে শুরু করল ফরাসীরা হুগলী, কাশিমবাজার, ঢাকা এবং পাটনায় কুঠি খুলে। এর সঙ্গে জুড়ল আর্মেনিয় সহ অন্যান্য এশিয় ব্যবসায়ীদের প্রতিদ্বন্দ্বিতা। বাংলার মুদ্রা ব্যবস্থার সঙ্কুচনে কোম্পানির পক্ষে বিশেষ করে শেঠেদের মোকামের গদি থেকে ঋণ পাওয়া কঠিন হয়ে পড়ছিল, ৪০এর দশক থেকে কোম্পানি যে ধার নিয়েছে আগে সেগুলি শোধ করলে আগামী দিনে ঋণ পাওয়া যাবে, তারা এমনও শর্ত দিল ব্রিটিশদের।

ব্যক্তিগত ব্যবসা ক্ষেত্রটা খুবই প্রতিযোগিতামূলক হয়ে উঠছিল বাংলায়। consulageএর(মানে কি?) দ্রুত পতনের ফলে কলকাতায় ব্রিটিশ ব্যক্তিগত ব্যবসা ঢালুর দিকে যেতে থাকে। সে সময়ে কলকাতার দায়িত্বে থাকা রবার্ট ওরমে বন্ধু রবিনিসকে লিখছে, The consulage in years of extensive trade used to be from 20 to 30 thousand rupees to the best of my memory, it is now scarce 5· or 6 clear। ফোর্ট উইলিয়াম কাউন্সিলের প্রধান সদস্য চার্লস ম্যানিঙ্গহ্যাম আর উইলিয়ম ফ্রাঙ্কল্যান্ড ক্লাইভকে লেখা চিঠিতে যতদূর সম্ভব ব্যক্তিগত ব্যবসার পতন সম্বন্ধে মন্তব্য করেছে, ... the situation of trade since you left us has continued so bad

No comments: