[ছবিতে তুর্কি কফিহাউস]
শাহজাহানের আমলে দিল্লিতে অর্থাৎ শাহজাহানবাদে খাওয়াখানায় চিন্তাশীলেরা আসতেন কিফির স্বাদ নিয়ে আড্ডা দিতে। কবিরাও জড়ো হতেন। বিলায়েতে অর্থাত মধ্য প্রাচ্য ও মধ্য এশিয়ায় বহু খাওয়াখানা ছিল। সেগুলো মার্জিত রুচির এবং কমনীয়। অভিজাতরাও আড্ডা দিতেন। উচ্চভাবনার মানুষ, সুমিষ্ঠ বক্তা, কবি এবং গায়কেরা সেসব আড্ডাখানার শান ছিলেন।
শাহজাহানাবাদে এবং চাঁদনিচকে বেশ কয়েকটা দোকান ছিল। চাঁদনিচকের আড্ডাখানায় মহার্ঘ কফি অবলম্বনে অভিজাতরা কাব্যের মত করে সুরেলা ভাষায় আড্ডা দিতেন। মধ্যবিত্তরাও সেখানে যেত কিন্তু বেশিদিন টিকতে পারত না। অনেকেই অর্থ সাশ্রয় করতে বাজারে তৈরি কফি কিনে খেত। মিতব্যয়ীরা বাড়িতে ভৃত্যর বানানো কফি সঙ্গে করে নিয়ে যেত।
শাহজাহানাবাদে এবং চাঁদনিচকে বেশ কয়েকটা দোকান ছিল। চাঁদনিচকের আড্ডাখানায় মহার্ঘ কফি অবলম্বনে অভিজাতরা কাব্যের মত করে সুরেলা ভাষায় আড্ডা দিতেন। মধ্যবিত্তরাও সেখানে যেত কিন্তু বেশিদিন টিকতে পারত না। অনেকেই অর্থ সাশ্রয় করতে বাজারে তৈরি কফি কিনে খেত। মিতব্যয়ীরা বাড়িতে ভৃত্যর বানানো কফি সঙ্গে করে নিয়ে যেত।