আপিসে এক বহুকালের জুনিয়ার এপ্রেন্টিস ছিল। জামাকাপড় ছিঁড়েখুঁড়ে গ্যাছে। চাকরি আর হয় না। মাইনে বাড়ে না। ছোট সাহেবের নাতি, বড় সাহেবের খুড়তুতো ভাগ্নে, সক্কলের চাকরি হয়, তার আর ভাগ্যে শিকে ছেঁড়ে না। হঠাত একদিন এক হাফনাংগা পাগলপারা লোক ছুটতে ছুটতে কত্তার ঘরে ঢুকে পড়ল। সক্কলে তার ওপর খাপ্পা, কেন সে তাকে আটকানোর চেষ্টা করল না। সে বলল আমি ২৫ বছর চাকরি করে জুনিয়ার এপ্রেন্টিশ হয়ে জামাকাপড় ছিঁড়ে ফেললাম। ইনি হাফ নাংগা। ভাবলাম ইনি সিনিয়র এপ্রেনটিশ। তাই আটকানোর চেষ্টা করি নি।
এই মহিলা হয়ত কোনও কোম্পানির সিনিয়র এপ্রেন্যিশ।
ভারতের এখন সিনিয়র এপ্রেন্টিশ দশা।
---+
এটা সৈয়দের ব্যাটা মরহুম মুজতাবা আলির তীব্র রাজনৈতিক গল্প। অক্ষম আমি উপস্থাপন করলাম। মুজতাবা নিশ্চই আমায় ক্ষমা করবেন।
এই মহিলা হয়ত কোনও কোম্পানির সিনিয়র এপ্রেন্যিশ।
ভারতের এখন সিনিয়র এপ্রেন্টিশ দশা।
---+
এটা সৈয়দের ব্যাটা মরহুম মুজতাবা আলির তীব্র রাজনৈতিক গল্প। অক্ষম আমি উপস্থাপন করলাম। মুজতাবা নিশ্চই আমায় ক্ষমা করবেন।